Time Zone

স্মার্টফোন এবং ল্যাপটপ যেভাবে আপনার স্বাস্থ্যের ক্ষতি করছে -The way smartphones and laptops are harming your health

 স্মার্টফোন এবং ল্যাপটপ যেভাবে আপনার স্বাস্থ্যের ক্ষতি করছে -The way smartphones and laptops are harming your health


 #Share_Everybody.




বর্তমান সময়ে আমরা প্রযুক্তির উপর অতিমাত্রায় নির্ভরশীল। আর এই নির্ভরশীলতার মাত্রা দিন দিনই বৃদ্ধি পাচ্ছে। এতে একদিকে যেমন দেখা দিচ্ছে বিভিন্ন শারীরিক সমস্যা, তেমনি নানা মানসিক সমস্যারও মুখোমুখি হতে হচ্ছে প্রযুক্তির কারণে।


বর্তমানে স্মার্টফোন কিংবা কম্পিউটার আমাদের নিত্যসঙ্গী। যোগাযোগের এই অনুষঙ্গ ছাড়া যেন এক মুহূর্তও কাটে না। তবে এই ডিভাইসগুলোর অত্যাধিক ব্যবহারের কারণে নানা শারীরিক এবং মানসিক সমস্যা দেখা দিতে পারে।


আজ আপনাদের সামনে তুলে ধরা হল এমনই কিছু সমস্যার কথা:


দুশ্চিন্তা: এমন অনেকেই আছেন যারা কিছুক্ষণ পরপর তাদের স্মার্টফোন চেক করে দেখেন কোন এসএমএস কিংবা ইমেইল এসেছে কিনা। আর এর ফলে এই বিষয়টি প্রতি মুহূর্তেই তাদের মনের মধ্যে ঘুরপাক খেতে থাকে যা পরবর্তীতে দুশ্চিন্তায় রূপ নিতে পারে। আর তাই ফোন সাইলেন্ট মোডে রাখা এবং কয়েক ঘন্টা পরপর হাতে নেওয়া উচিত।


তেজস্ক্রিয়তা: মোবাইল ফোন থেকে নির্গত হয় তেজস্ক্রিয়তা। আর তাই যেসকল ব্যবহারকারী মোবাইল ফোনে অধিক হারে কথা বলে থাকেন, তাদের শরীরে তেজস্ক্রিয়তা ছড়িয়ে পড়ার আশংকা থাকে।


দুর্ঘটনা: মোবাইল ফোন দুর্ঘটনারও কারণ। গাড়ি চালানোর সময় এসএমএস করা কিংবা ফোনে কথা বলার কারণে ঘটে যেতে পারে মারাত্মক দুর্ঘটনা। এটি গাড়ি চালানো থেকে মনোযোগ সরিয়ে ফেলে। তাই গাড়ি চালানোর সময় পারতপক্ষে মোবাইল ফোন ব্যবহার বন্ধ রাখাই উত্তম।


পিঠে এবং ঘাড়ে ব্যাথা: মোবাইল ফোনের ছোট ফন্টের লেখা পড়ার ফলে ঘাড়ে ব্যাথা হতে পারে। এছাড়া অনেক সময় ধরে ল্যাপটপে কাজ করার ফলে পিঠে ব্যাথা হতে পারে।


মাথা ব্যাথা: দীর্ঘ সময় ধরে মোবাইল ফোন কিংবা কম্পিউটারের দিকে তাকিয়ে থাকার ফলে চোখের উপর চাপ পড়ে। এ থেকে দেখা দিতে পারে মাইগ্রেনের সমস্যা এবং চোখের দৃষ্টিজনিত সমস্যা।


নিদ্রাহীনতা: মেলাটনিন নামক একটি হরমোন আমাদের ঘুমাতে সাহায্য করে। তবে ল্যাপটপে কাজ করার সময় এর ডিসপ্লে আমাদের চোখের খুব কাছে থাকে এবং সেখান থেকে আগত আলো মেলাটনিন নিঃসরণ বাধাগ্রস্ত করে। আর এর ফলে দেখা দেয় নিদ্রাহীনতা।


শ্রবণশক্তি হ্রাস: নিয়মিতভাবে কানে হেডফোন গুঁজে গান শোনার ফলে শ্রবণশক্তি হ্রাস পাওয়ার সম্ভাবনা থাকে। আর তাই অল্প সাউন্ডে গান শোনা উত্তম।

Share Plz.

cp uzzal uzl

No comments

Powered by Blogger.