গুরুত্বপূর্ণ_59টি_বাগধারা: যা আমাদের জানা প্রয়োজন...
#গুরুত্বপূর্ণ_59টি_বাগধারা :
● খাস তালুকের প্রজা = নিঃস্ব ব্যক্তি।
● চক্ষুদান করা = চুরি করা
● কানভারী করা = কুপরামর্শ দেয়া।
● আঠারো মাসে বছর = কুঁড়ে স্বভাব।
● একাদশে বৃহস্পতি = সৌভাগ্যের বিষয়।
● উনপাঁজুরে = হতভাগ্য।
● সুখের পায়রা = সবসময়ে বন্ধু।
● মুখচোরা = লাজুক।
● অগন্ত্র্য যাত্রা = শেষ বিদায়।
● যার কোন মূল্য নেই (সমার্থক) = ঢাকের বায়া।
● আগড়ম বাগড়ম = অর্থহীন কথা।
● সাতেও না পাঁচেও না = স্বতন্ত্র (অর্থে)।
● ফেকুল পার্টি = কদরহীন লোক।
● খোদার হাঁসি = ভাবনা চিন্তাহীন।
● বর্ণচোরা = কপটচারী।
● কথায় চিড়া ভেজা = ফাঁকা আওয়াজে কাজ আদায়।
● বক দেখানো = বিদ্রোপ করা।
● শিরে সংক্রান্তি = আসন্ন বিপদ।
● সমার্থক যুগ্ম শব্দ বক ধার্মিক = বিড়াল তপস্বী।
● শুকনি মামা = কুচক্রী লোক
● শাখের করাত = উভয়সংকট।
● সাক্ষী গোপাল = নিষ্ক্রিয় দর্শক
● রাবনের চিতা = চির অশান্তি।
● আট কপালে = হতভাগ্য।
● আক্কেল সেলামি = বোকামির দন্ড।
● আমড়া কাঠের ঢেঁকি = অকেজো।
● ইঁদুর কপালে = মন্দভাগ্য।
● উত্তম মধ্যম = মারা/প্রহার করা।
● কূল কাঠের আগুন = তীব্র জ্বালা।
● কূপমণ্ডূপ = সীমিত জ্ঞানের মানুষ।
● কাক নিদ্রা = অগভীর সতর্ক নিদ্রা।
● কাঠালের আমসত্ত্ব = অসম্ভব ব্যাপার।
● গুড়ে বালি = আশায় নৈরাশ্য।
● গোঁফ খেজুরে = নিতান্ত অলস।
● "ঘাঘু" শব্দে বুঝায় = অভিজ্ঞ।
● চাঁদের হাট = প্রিয়জনের সমাগম।
● ঝাঁকের কই = একই দলের লোক।
● ঠোট কাটা = স্পষ্টভাষী।
● ডুমুরের ফুল = বিরল বস্তু।
● হাত-ভারী = কৃপন।
● আকাশ কুসুম = অলিক কল্পনা।
● নাটের গুরু = মূলনায়ক।
● কান কাটা = বেহায়া।
● অন্ধকার দেখা = হতবুদ্ধি।
● তাসের ঘর = ক্ষণস্থায়ী।
● কংস মামা = নির্দয় আত্মীয়।
● বিষ নেই তার কুলোপনা চক্কর = অক্ষম ব্যক্তির বৃথা আস্ফালন।
● গড্ডলিকা প্রবাহ = অন্ধঅনুকরণ।
● পাথরে পাঁচ কিল = সুখের সময়।
● কাষ্ঠ হাসি = শুকনো হাসি।
● গৌরচন্দ্রিকা = ভনিতা।
● ঢাকের কাঠি = তোষামুদে।
● তাসের ঘর = ক্ষণস্থায়ী।
● "দস্ত-ব-দস্ত" = হাতে হাতে।
● দুধের মাছি = সুসময়ের বন্ধু।
● ধরি মাছ না ছুঁই পানি = কৌশলে কার্যোদ্ধার।
● নিরানব্বইয়ের ধাক্কা = সঞ্চয়ের প্রবৃদ্ধি।
● পটল তোলা = মরে যাওয়া।
● ব্যাঙের সর্দি = অসম্ভব ঘটনা।
#collected
uzzal
No comments